, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
যুক্তরাষ্ট্রের আরও একটি ড্রোন ভূপতিত করেছে ইয়েমেনি হুতি ৫০০ টাকায় ২০ এমবিপিএস গতির ইন্টারনেট দিতে চায় আইএসপিএবি ছাদবিহীন বাস চালিয়ে আরো ছয় কিলোমিটার যাত্রা, যা বললেন চালক রবিবার সারা দেশে মহাসমাবেশ করবেন কারিগরি শিক্ষার্থীরা আনফ্রেলকে আশ্বাস প্রধান উপদেষ্টার : দেশের ইতিহাসে ‘শ্রেষ্ঠ নির্বাচন’ হবে নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ বাংলাদেশ পাকিস্তানের কাছে হেরে বিশ্বকাপ খেলা শঙ্কায় ফেলে দিল! গণশিক্ষা উপদেষ্টা:প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেলের প্রস্তাব বাস্তবায়নে কাজ চলছে। আশ্বাস প্রধান উপদেষ্টার:ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন করবে অন্তর্বর্তী সরকার! এবার এএইচএফ হকি কাপ কাজাখস্তানকে হারিয়ে শুভসূচনা বাংলাদেশের!
নোটিশ :
যুক্তরাষ্ট্রের আরও একটি ড্রোন ভূপতিত করেছে ইয়েমেনি হুতি ৫০০ টাকায় ২০ এমবিপিএস গতির ইন্টারনেট দিতে চায় আইএসপিএবি ছাদবিহীন বাস চালিয়ে আরো ছয় কিলোমিটার যাত্রা, যা বললেন চালক রবিবার সারা দেশে মহাসমাবেশ করবেন কারিগরি শিক্ষার্থীরা আনফ্রেলকে আশ্বাস প্রধান উপদেষ্টার : দেশের ইতিহাসে ‘শ্রেষ্ঠ নির্বাচন’ হবে নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ বাংলাদেশ পাকিস্তানের কাছে হেরে বিশ্বকাপ খেলা শঙ্কায় ফেলে দিল! গণশিক্ষা উপদেষ্টা:প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেলের প্রস্তাব বাস্তবায়নে কাজ চলছে। আশ্বাস প্রধান উপদেষ্টার:ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন করবে অন্তর্বর্তী সরকার! এবার এএইচএফ হকি কাপ কাজাখস্তানকে হারিয়ে শুভসূচনা বাংলাদেশের!

সরকার অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা হালনাগাদ করবে

  • SURMA TV 24
  • Update Time : ০৩:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫
  • ১৪৭৩ Time View

অনলাইন নিউজ ডেক্স : অন্তর্বর্তী সরকার সাশ্রয়ী মূল্যে ওষুধ সহজপ্রাপ্য করার উদ্যোগ নিয়েছে। উদ্যোগের অংশ হিসেবে তারা অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা হালনাগাদ করতে চায়।গতকাল সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সভায় সরকারের পক্ষ থেকে এ কথা বলা হয়। মন্ত্রণালয় এই সভার আয়োজন করে। এতে বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির মালিক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বিশ্বব্যাংক, ইউএসএআইডির প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, পেশাজীবী সংগঠন এবং অধিকারকর্মীরা অংশ নেন।

সভায় ওষুধ কোম্পানির মালিকেরা বলেছেন, ওষুধের সঠিক মূল্য না পেলে ওষুধ কোম্পানিগুলো টিকতে পারবে না।অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, দেশের ওষুধশিল্পের উল্লেখযোগ্য বিকাশ ঘটলেও দেশের মানুষের স্বাস্থ্য ব্যয়ের বড় অংশ চলে যায় ওষুধের পেছনে। স্বাস্থ্যের রক্ষা, উন্নতি ও অর্জন,এসবের জন্য ওষুধের ব্যবহারকে আরও অর্থবহ করার সুযোগ আছে। বিভিন্ন পক্ষ কীভাবে সেই অবদান রাখতে পারে সে ব্যাপারে খোলামেলা আলোচনার জন্য উপস্থিত সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।সায়েদুর রহমান বলেন সাশ্রয়ী মূল্যে ওষুধ সহজপ্রাপ্য করার উদ্যোগের অংশ হিসেবে সরকার অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা হালনাগাদ করতে চায়।

ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল মুক্তাদির বলেন, বাংলাদেশের ওষুধ কোম্পানিগুলো অতিশয় কম দামে ওষুধ বিক্রি করে। বাংলাদেশের ওষুধের বাজার ৩০ হাজার কোটি টাকার। এতে একজন নাগরিকের বছরে মাথাপিছু ওষুধ বাবদ খরচ হয় ১ হাজার ৭৬৪ টাকা। মাথাপিছু এত কম দামে ওষুধ বিশ্বের আর কোথাও নেই। ওষুধ নীতিতে ধোঁয়াশা আছে উল্লেখ করে সভায় তিনি বলেন, আমাদের বাদ দিয়ে কিছু করবেন না। আমরা এমন কিছু করব না, যাতে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়।ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মিজানুর রহমান বলেন, ওষুধের দাম সীমাহীন জায়গায় চলে যাচ্ছে। ছুরি ধরার মতো ওষুধ কোম্পানিগুলোর ক্যাডার বাহিনী তৈরি হয়েছে। তাদের আচরণ গণশত্রুর মতো।আলোচনার এক পর্যায়ে সভায় উত্তেজনা দেখা দেয়। ওষুধ কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়, তথ্য–উপাত্ত ঠিকভাবে না জেনে ওষুধশিল্প ও এর অবদান বিষয়ে অনেকেই কথা বলেন। ওষুধশিল্প এখন প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।ওষুধ কোম্পানি এক্‌মির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান সিনহা বলেন, বাংলাদেশের কোনো কোম্পানি নিম্নমানের ওষুধ তৈরি করে না।ওষুধ উৎপাদনে যাওয়ার আগে ৪৯ ধরনের লাইসেন্স বা নিবন্ধন নেওয়ার দরকার হয় উল্লেখ করে ডেল্টা ফার্মার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ জাকির হোসেন বলেন, বায়োলজিক্যাল পণ্য তৈরির একটি বড় চ্যালেঞ্জ সামনে আসছে।

অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা হালনাগাদ করার পরামর্শ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ন্যাশনাল প্রফেশনাল অফিসার অনিন্দ্য রহমান বলেন, মানুষ ১০ শতাংশ ওষুধ হাসপাতাল থেকে নেয়, ৯০ শতাংশ ওষুধ নেয় দোকান থেকে। মানুষ অযৌক্তিকভাবে অ্যান্টিবায়োটিক ও সাধারণ ওষুধের ব্যবহার করে।বিশ্বব্যাংকের জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ (স্বাস্থ্য) আতিয়া হাসান বলেন, অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকায় পরিবর্তন এনে তাতে অসংক্রামক রোগের ওষুধ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ভোক্তাদেরও ওষুধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে আচরণ পরিবর্তনের দরকার আছে।সরকারের একমাত্র ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের (ইডিসিএল) সক্ষমতা বাড়ানোর কথা বলেন একাধিক আলোচক।

একজন আলোচক বলেন, ওষুধ প্রতিনিধিদের পেছনে ব্যয় না করলে ওষুধের দাম কমবে।নির্দিষ্ট একটি ওষুধের নাম উল্লেখ করে নাগরিক সংগঠন সুস্বাস্থ্যের বাংলাদেশের আহ্বায়ক কাজী বেননূর বলেন, একই ওষুধ কোম্পানিভেদে দাম ১০ টাকা ও সাড়ে ১৭ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শীর্ষ ১০ কোম্পানির ওষুধই ভালো, তার নিশ্চয়তা নেই।অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেন, ‘আমাদের মধ্যে পক্ষ–বিপক্ষ বলে কিছু নেই। আমাদের প্রত্যেকের দরিদ্র আত্মীয়স্বজন আছে। আমাদের এমন কিছু করতে হবে, যেন কেউ বলতে না পারে যে আমার ওষুধ কেনার সামর্থ্য নেই।’ তিনি বলেন, ইডিসিএলকে বিশ্বমানের একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে সবার সহায়তা প্রয়োজন।অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন রেনেটার ব্যবস্থাপনা পরিচালক কায়সার কবির, ইউএসএআইডির প্রকল্প ব্যবস্থাপক লিজা তালুকদার, বাংলাদেশ হেলথ ওয়াচের কর্মসূচি পরিচালক শেখ মাসুদুল আলম।

প্রকাশ : ১৪/১/২০২৫/সুরমা টিভি ২৪/ইয়াসমিন

Popular Post

যুক্তরাষ্ট্রের আরও একটি ড্রোন ভূপতিত করেছে ইয়েমেনি হুতি

সরকার অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা হালনাগাদ করবে

Update Time : ০৩:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫

অনলাইন নিউজ ডেক্স : অন্তর্বর্তী সরকার সাশ্রয়ী মূল্যে ওষুধ সহজপ্রাপ্য করার উদ্যোগ নিয়েছে। উদ্যোগের অংশ হিসেবে তারা অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা হালনাগাদ করতে চায়।গতকাল সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সভায় সরকারের পক্ষ থেকে এ কথা বলা হয়। মন্ত্রণালয় এই সভার আয়োজন করে। এতে বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির মালিক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বিশ্বব্যাংক, ইউএসএআইডির প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, পেশাজীবী সংগঠন এবং অধিকারকর্মীরা অংশ নেন।

সভায় ওষুধ কোম্পানির মালিকেরা বলেছেন, ওষুধের সঠিক মূল্য না পেলে ওষুধ কোম্পানিগুলো টিকতে পারবে না।অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, দেশের ওষুধশিল্পের উল্লেখযোগ্য বিকাশ ঘটলেও দেশের মানুষের স্বাস্থ্য ব্যয়ের বড় অংশ চলে যায় ওষুধের পেছনে। স্বাস্থ্যের রক্ষা, উন্নতি ও অর্জন,এসবের জন্য ওষুধের ব্যবহারকে আরও অর্থবহ করার সুযোগ আছে। বিভিন্ন পক্ষ কীভাবে সেই অবদান রাখতে পারে সে ব্যাপারে খোলামেলা আলোচনার জন্য উপস্থিত সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।সায়েদুর রহমান বলেন সাশ্রয়ী মূল্যে ওষুধ সহজপ্রাপ্য করার উদ্যোগের অংশ হিসেবে সরকার অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা হালনাগাদ করতে চায়।

ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল মুক্তাদির বলেন, বাংলাদেশের ওষুধ কোম্পানিগুলো অতিশয় কম দামে ওষুধ বিক্রি করে। বাংলাদেশের ওষুধের বাজার ৩০ হাজার কোটি টাকার। এতে একজন নাগরিকের বছরে মাথাপিছু ওষুধ বাবদ খরচ হয় ১ হাজার ৭৬৪ টাকা। মাথাপিছু এত কম দামে ওষুধ বিশ্বের আর কোথাও নেই। ওষুধ নীতিতে ধোঁয়াশা আছে উল্লেখ করে সভায় তিনি বলেন, আমাদের বাদ দিয়ে কিছু করবেন না। আমরা এমন কিছু করব না, যাতে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়।ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মিজানুর রহমান বলেন, ওষুধের দাম সীমাহীন জায়গায় চলে যাচ্ছে। ছুরি ধরার মতো ওষুধ কোম্পানিগুলোর ক্যাডার বাহিনী তৈরি হয়েছে। তাদের আচরণ গণশত্রুর মতো।আলোচনার এক পর্যায়ে সভায় উত্তেজনা দেখা দেয়। ওষুধ কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়, তথ্য–উপাত্ত ঠিকভাবে না জেনে ওষুধশিল্প ও এর অবদান বিষয়ে অনেকেই কথা বলেন। ওষুধশিল্প এখন প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।ওষুধ কোম্পানি এক্‌মির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান সিনহা বলেন, বাংলাদেশের কোনো কোম্পানি নিম্নমানের ওষুধ তৈরি করে না।ওষুধ উৎপাদনে যাওয়ার আগে ৪৯ ধরনের লাইসেন্স বা নিবন্ধন নেওয়ার দরকার হয় উল্লেখ করে ডেল্টা ফার্মার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ জাকির হোসেন বলেন, বায়োলজিক্যাল পণ্য তৈরির একটি বড় চ্যালেঞ্জ সামনে আসছে।

অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকা হালনাগাদ করার পরামর্শ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ন্যাশনাল প্রফেশনাল অফিসার অনিন্দ্য রহমান বলেন, মানুষ ১০ শতাংশ ওষুধ হাসপাতাল থেকে নেয়, ৯০ শতাংশ ওষুধ নেয় দোকান থেকে। মানুষ অযৌক্তিকভাবে অ্যান্টিবায়োটিক ও সাধারণ ওষুধের ব্যবহার করে।বিশ্বব্যাংকের জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ (স্বাস্থ্য) আতিয়া হাসান বলেন, অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকায় পরিবর্তন এনে তাতে অসংক্রামক রোগের ওষুধ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ভোক্তাদেরও ওষুধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে আচরণ পরিবর্তনের দরকার আছে।সরকারের একমাত্র ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের (ইডিসিএল) সক্ষমতা বাড়ানোর কথা বলেন একাধিক আলোচক।

একজন আলোচক বলেন, ওষুধ প্রতিনিধিদের পেছনে ব্যয় না করলে ওষুধের দাম কমবে।নির্দিষ্ট একটি ওষুধের নাম উল্লেখ করে নাগরিক সংগঠন সুস্বাস্থ্যের বাংলাদেশের আহ্বায়ক কাজী বেননূর বলেন, একই ওষুধ কোম্পানিভেদে দাম ১০ টাকা ও সাড়ে ১৭ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শীর্ষ ১০ কোম্পানির ওষুধই ভালো, তার নিশ্চয়তা নেই।অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেন, ‘আমাদের মধ্যে পক্ষ–বিপক্ষ বলে কিছু নেই। আমাদের প্রত্যেকের দরিদ্র আত্মীয়স্বজন আছে। আমাদের এমন কিছু করতে হবে, যেন কেউ বলতে না পারে যে আমার ওষুধ কেনার সামর্থ্য নেই।’ তিনি বলেন, ইডিসিএলকে বিশ্বমানের একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে সবার সহায়তা প্রয়োজন।অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন রেনেটার ব্যবস্থাপনা পরিচালক কায়সার কবির, ইউএসএআইডির প্রকল্প ব্যবস্থাপক লিজা তালুকদার, বাংলাদেশ হেলথ ওয়াচের কর্মসূচি পরিচালক শেখ মাসুদুল আলম।

প্রকাশ : ১৪/১/২০২৫/সুরমা টিভি ২৪/ইয়াসমিন