, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এবার বাফুফে সামিত সোমকে নিয়ে নতুন সুখবর দিলো।

  • SURMA TV 24
  • Update Time : ৪ ঘন্টা আগে
  • ১৩৭১ Time View

সুরমা টিভি ২৪ নিউজ ডেস্ক:


ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা হামজা চৌধুরী গায়ে চাপিয়েছেন বাংলাদেশের জার্সি। তার দেখানো পথ ধরেই লাল-সবুজের জার্সি গায়ে চাপাতে চায় আরও অনেক প্রবাসী ফুটবলাররা। ক’দিন আগেই বাংলাদেশের হয়ে খেলার কথা জানিয়েছিলেন কানাডিয়ান প্রবাসী সামিত সোম। এরপরই তার জন্মনিবন্ধন তৈরির কাজ শুরু করে দেয় বাফুফে। সেই জন্মনিবন্ধন এবার হাতে পেয়েছেন সামিত।

বাংলাদেশের ফুটবলে যেনো রীতিমতো বিপ্লব ঘটছে। বিদেশে থাকা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলারদের দেশে ফেরাতে কাজ করে যাচ্ছে বাফুফে। এ ব্যাপারে দেশের ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির সবচেয়ে বড় সাফল্য, হামজা চৌধুরীকে দলে ভেড়ানো। তবে এখানেই থেমে নেই ফেডারেশনের অভিযান। বিদেশে থাকা একের পর এক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলারদের খুঁজে বের করে নতুন নতুন চমক দিচ্ছে বাফুফে।

হামজার চৌধুরীর পর ফেডারেশনের পরবর্তী টার্গেট সামিত সোম। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে বাংলাদেশি জন্মনিবন্ধন হাতে পেয়েছেন সামিত। এখন তার পরবর্তী কাজ পাসপোর্ট করা। তার বাবা-মায়ের কাগজপত্র হালনাগাদের কাজও শেষ।

সামিতের পাসপোর্ট হওয়ার পর বাফুকেকে সংগ্রহ করতে হবে কানাডিয়ান সকার অ্যাসোসিয়েশনের অনাপত্তিপত্র। সেই অনাপত্তিপত্র, পাসপোর্ট এবং আরও কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আবেদন করতে হবে ফিফার প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটির কাছে। বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার বিশেষ কমিটি সব পর্যালোচনা করে সবুজ সংকেত দিলেই বাংলাদেশের হয়ে খেলতে পারবেন সামিত সোম।

সামিত সোমের জন্ম কানাডায়। তার বাবা-মা দুজনই বাংলাদেশের। সামিতের দাদার বাড়ি সিলেটের মৌলভীবাজার, আর তার মায়ের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। যে কারণে বাংলাদেশি পাসপোর্ট পেতে খুব একটা সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

বাফুফের সূত্রে জানা যায়, শিগগিরই সামিতের পাসপোর্টের জন্য দূতাবাসে আবেদন করা হবে। এবং ফেডারেশনের চেষ্টা থাকবে, যাতে ১০ জুনের আগেই সব কাজ সম্পন্ন করা যায়।

গত ২৫ মার্চ ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাই দিয়ে বাংলাদেশে জার্সিতে অভিষেক হয় হামজা চৌধুরীর। এরপর থেকে লাল-সবুজের জার্সি গায়ে চাপানোর আগ্রহ আরও বেড়ে যায় প্রবাসী ফুটবলারদের।

সর্বপ্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলার হিসেবে লাল-সবুজের জার্সি গায়ে জড়ান জামাল ভূঁইয়া। ২০১৩ সালে বাংলাদেশ জাতীয় দলে অভিষেক হয় ডেনমার্কে জন্ম নেওয়া জামাল ভূঁইয়ার। এরপর বাংলাদেশের জার্সি গায়ে জড়িয়েছেন ফিনল্যান্ডে বেড়ে তারিক কাজী।

বর্তমানে আলোচনায় আছেন সামিত সোম। কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ক্যাভালরি এফসির হয়ে এখন পর্যন্ত ৫৭টি ম্যাচ খেলেছেন তিনি। এর আগে ২০১৬ সালে কানাডার অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে ৭টি ম্যাচ খেলেছেন। এরপর ২০১৮ সালে অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলেছেন ৪টি ম্যাচ। ২০২০ সালে কানাডার জাতীয় দলের হয়েও দুটি ম্যাচ খেলেছেন তিনি।


ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা হামজা চৌধুরী গায়ে চাপিয়েছেন বাংলাদেশের জার্সি। তার দেখানো পথ ধরেই লাল-সবুজের জার্সি গায়ে চাপাতে চায় আরও অনেক প্রবাসী ফুটবলাররা। ক’দিন আগেই বাংলাদেশের হয়ে খেলার কথা জানিয়েছিলেন কানাডিয়ান প্রবাসী সামিত সোম। এরপরই তার জন্মনিবন্ধন তৈরির কাজ শুরু করে দেয় বাফুফে। সেই জন্মনিবন্ধন এবার হাতে পেয়েছেন সামিত।

বাংলাদেশের ফুটবলে যেনো রীতিমতো বিপ্লব ঘটছে। বিদেশে থাকা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলারদের দেশে ফেরাতে কাজ করে যাচ্ছে বাফুফে। এ ব্যাপারে দেশের ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির সবচেয়ে বড় সাফল্য, হামজা চৌধুরীকে দলে ভেড়ানো। তবে এখানেই থেমে নেই ফেডারেশনের অভিযান। বিদেশে থাকা একের পর এক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলারদের খুঁজে বের করে নতুন নতুন চমক দিচ্ছে বাফুফে।

হামজার চৌধুরীর পর ফেডারেশনের পরবর্তী টার্গেট সামিত সোম। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে বাংলাদেশি জন্মনিবন্ধন হাতে পেয়েছেন সামিত। এখন তার পরবর্তী কাজ পাসপোর্ট করা। তার বাবা-মায়ের কাগজপত্র হালনাগাদের কাজও শেষ।

সামিতের পাসপোর্ট হওয়ার পর বাফুকেকে সংগ্রহ করতে হবে কানাডিয়ান সকার অ্যাসোসিয়েশনের অনাপত্তিপত্র। সেই অনাপত্তিপত্র, পাসপোর্ট এবং আরও কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আবেদন করতে হবে ফিফার প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটির কাছে। বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার বিশেষ কমিটি সব পর্যালোচনা করে সবুজ সংকেত দিলেই বাংলাদেশের হয়ে খেলতে পারবেন সামিত সোম।

সামিত সোমের জন্ম কানাডায়। তার বাবা-মা দুজনই বাংলাদেশের। সামিতের দাদার বাড়ি সিলেটের মৌলভীবাজার, আর তার মায়ের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। যে কারণে বাংলাদেশি পাসপোর্ট পেতে খুব একটা সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

বাফুফের সূত্রে জানা যায়, শিগগিরই সামিতের পাসপোর্টের জন্য দূতাবাসে আবেদন করা হবে। এবং ফেডারেশনের চেষ্টা থাকবে, যাতে ১০ জুনের আগেই সব কাজ সম্পন্ন করা যায়।

গত ২৫ মার্চ ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাই দিয়ে বাংলাদেশে জার্সিতে অভিষেক হয় হামজা চৌধুরীর। এরপর থেকে লাল-সবুজের জার্সি গায়ে চাপানোর আগ্রহ আরও বেড়ে যায় প্রবাসী ফুটবলারদের।

সর্বপ্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলার হিসেবে লাল-সবুজের জার্সি গায়ে জড়ান জামাল ভূঁইয়া। ২০১৩ সালে বাংলাদেশ জাতীয় দলে অভিষেক হয় ডেনমার্কে জন্ম নেওয়া জামাল ভূঁইয়ার। এরপর বাংলাদেশের জার্সি গায়ে জড়িয়েছেন ফিনল্যান্ডে বেড়ে তারিক কাজী।

বর্তমানে আলোচনায় আছেন সামিত সোম। কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ক্যাভালরি এফসির হয়ে এখন পর্যন্ত ৫৭টি ম্যাচ খেলেছেন তিনি। এর আগে ২০১৬ সালে কানাডার অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে ৭টি ম্যাচ খেলেছেন। এরপর ২০১৮ সালে অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলেছেন ৪টি ম্যাচ। ২০২০ সালে কানাডার জাতীয় দলের হয়েও দুটি ম্যাচ খেলেছেন তিনি।

এবার বাফুফে সামিত সোমকে নিয়ে নতুন সুখবর দিলো।

Update Time : ৪ ঘন্টা আগে

সুরমা টিভি ২৪ নিউজ ডেস্ক:


ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা হামজা চৌধুরী গায়ে চাপিয়েছেন বাংলাদেশের জার্সি। তার দেখানো পথ ধরেই লাল-সবুজের জার্সি গায়ে চাপাতে চায় আরও অনেক প্রবাসী ফুটবলাররা। ক’দিন আগেই বাংলাদেশের হয়ে খেলার কথা জানিয়েছিলেন কানাডিয়ান প্রবাসী সামিত সোম। এরপরই তার জন্মনিবন্ধন তৈরির কাজ শুরু করে দেয় বাফুফে। সেই জন্মনিবন্ধন এবার হাতে পেয়েছেন সামিত।

বাংলাদেশের ফুটবলে যেনো রীতিমতো বিপ্লব ঘটছে। বিদেশে থাকা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলারদের দেশে ফেরাতে কাজ করে যাচ্ছে বাফুফে। এ ব্যাপারে দেশের ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির সবচেয়ে বড় সাফল্য, হামজা চৌধুরীকে দলে ভেড়ানো। তবে এখানেই থেমে নেই ফেডারেশনের অভিযান। বিদেশে থাকা একের পর এক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলারদের খুঁজে বের করে নতুন নতুন চমক দিচ্ছে বাফুফে।

হামজার চৌধুরীর পর ফেডারেশনের পরবর্তী টার্গেট সামিত সোম। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে বাংলাদেশি জন্মনিবন্ধন হাতে পেয়েছেন সামিত। এখন তার পরবর্তী কাজ পাসপোর্ট করা। তার বাবা-মায়ের কাগজপত্র হালনাগাদের কাজও শেষ।

সামিতের পাসপোর্ট হওয়ার পর বাফুকেকে সংগ্রহ করতে হবে কানাডিয়ান সকার অ্যাসোসিয়েশনের অনাপত্তিপত্র। সেই অনাপত্তিপত্র, পাসপোর্ট এবং আরও কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আবেদন করতে হবে ফিফার প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটির কাছে। বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার বিশেষ কমিটি সব পর্যালোচনা করে সবুজ সংকেত দিলেই বাংলাদেশের হয়ে খেলতে পারবেন সামিত সোম।

সামিত সোমের জন্ম কানাডায়। তার বাবা-মা দুজনই বাংলাদেশের। সামিতের দাদার বাড়ি সিলেটের মৌলভীবাজার, আর তার মায়ের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। যে কারণে বাংলাদেশি পাসপোর্ট পেতে খুব একটা সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

বাফুফের সূত্রে জানা যায়, শিগগিরই সামিতের পাসপোর্টের জন্য দূতাবাসে আবেদন করা হবে। এবং ফেডারেশনের চেষ্টা থাকবে, যাতে ১০ জুনের আগেই সব কাজ সম্পন্ন করা যায়।

গত ২৫ মার্চ ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাই দিয়ে বাংলাদেশে জার্সিতে অভিষেক হয় হামজা চৌধুরীর। এরপর থেকে লাল-সবুজের জার্সি গায়ে চাপানোর আগ্রহ আরও বেড়ে যায় প্রবাসী ফুটবলারদের।

সর্বপ্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলার হিসেবে লাল-সবুজের জার্সি গায়ে জড়ান জামাল ভূঁইয়া। ২০১৩ সালে বাংলাদেশ জাতীয় দলে অভিষেক হয় ডেনমার্কে জন্ম নেওয়া জামাল ভূঁইয়ার। এরপর বাংলাদেশের জার্সি গায়ে জড়িয়েছেন ফিনল্যান্ডে বেড়ে তারিক কাজী।

বর্তমানে আলোচনায় আছেন সামিত সোম। কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ক্যাভালরি এফসির হয়ে এখন পর্যন্ত ৫৭টি ম্যাচ খেলেছেন তিনি। এর আগে ২০১৬ সালে কানাডার অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে ৭টি ম্যাচ খেলেছেন। এরপর ২০১৮ সালে অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলেছেন ৪টি ম্যাচ। ২০২০ সালে কানাডার জাতীয় দলের হয়েও দুটি ম্যাচ খেলেছেন তিনি।


ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা হামজা চৌধুরী গায়ে চাপিয়েছেন বাংলাদেশের জার্সি। তার দেখানো পথ ধরেই লাল-সবুজের জার্সি গায়ে চাপাতে চায় আরও অনেক প্রবাসী ফুটবলাররা। ক’দিন আগেই বাংলাদেশের হয়ে খেলার কথা জানিয়েছিলেন কানাডিয়ান প্রবাসী সামিত সোম। এরপরই তার জন্মনিবন্ধন তৈরির কাজ শুরু করে দেয় বাফুফে। সেই জন্মনিবন্ধন এবার হাতে পেয়েছেন সামিত।

বাংলাদেশের ফুটবলে যেনো রীতিমতো বিপ্লব ঘটছে। বিদেশে থাকা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলারদের দেশে ফেরাতে কাজ করে যাচ্ছে বাফুফে। এ ব্যাপারে দেশের ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির সবচেয়ে বড় সাফল্য, হামজা চৌধুরীকে দলে ভেড়ানো। তবে এখানেই থেমে নেই ফেডারেশনের অভিযান। বিদেশে থাকা একের পর এক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলারদের খুঁজে বের করে নতুন নতুন চমক দিচ্ছে বাফুফে।

হামজার চৌধুরীর পর ফেডারেশনের পরবর্তী টার্গেট সামিত সোম। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে বাংলাদেশি জন্মনিবন্ধন হাতে পেয়েছেন সামিত। এখন তার পরবর্তী কাজ পাসপোর্ট করা। তার বাবা-মায়ের কাগজপত্র হালনাগাদের কাজও শেষ।

সামিতের পাসপোর্ট হওয়ার পর বাফুকেকে সংগ্রহ করতে হবে কানাডিয়ান সকার অ্যাসোসিয়েশনের অনাপত্তিপত্র। সেই অনাপত্তিপত্র, পাসপোর্ট এবং আরও কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আবেদন করতে হবে ফিফার প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটির কাছে। বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার বিশেষ কমিটি সব পর্যালোচনা করে সবুজ সংকেত দিলেই বাংলাদেশের হয়ে খেলতে পারবেন সামিত সোম।

সামিত সোমের জন্ম কানাডায়। তার বাবা-মা দুজনই বাংলাদেশের। সামিতের দাদার বাড়ি সিলেটের মৌলভীবাজার, আর তার মায়ের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। যে কারণে বাংলাদেশি পাসপোর্ট পেতে খুব একটা সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

বাফুফের সূত্রে জানা যায়, শিগগিরই সামিতের পাসপোর্টের জন্য দূতাবাসে আবেদন করা হবে। এবং ফেডারেশনের চেষ্টা থাকবে, যাতে ১০ জুনের আগেই সব কাজ সম্পন্ন করা যায়।

গত ২৫ মার্চ ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাই দিয়ে বাংলাদেশে জার্সিতে অভিষেক হয় হামজা চৌধুরীর। এরপর থেকে লাল-সবুজের জার্সি গায়ে চাপানোর আগ্রহ আরও বেড়ে যায় প্রবাসী ফুটবলারদের।

সর্বপ্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলার হিসেবে লাল-সবুজের জার্সি গায়ে জড়ান জামাল ভূঁইয়া। ২০১৩ সালে বাংলাদেশ জাতীয় দলে অভিষেক হয় ডেনমার্কে জন্ম নেওয়া জামাল ভূঁইয়ার। এরপর বাংলাদেশের জার্সি গায়ে জড়িয়েছেন ফিনল্যান্ডে বেড়ে তারিক কাজী।

বর্তমানে আলোচনায় আছেন সামিত সোম। কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ক্যাভালরি এফসির হয়ে এখন পর্যন্ত ৫৭টি ম্যাচ খেলেছেন তিনি। এর আগে ২০১৬ সালে কানাডার অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে ৭টি ম্যাচ খেলেছেন। এরপর ২০১৮ সালে অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলেছেন ৪টি ম্যাচ। ২০২০ সালে কানাডার জাতীয় দলের হয়েও দুটি ম্যাচ খেলেছেন তিনি।