, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ২৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ওবায়দুরের বাবা বাকরুদ্ধ,মা অজ্ঞান এবং স্ত্রীর কান্নায় ভারী আকাশ বাতাস। ১৯ সন্তানের মা হয়েও ডক্টরেট ডিগ্রী অর্জন করেছেন এক সৌদি নারী বিশেষ অভিযানে দেশীয় অস্ত্রসহ দুই পেশাদার ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে দারুস সালাম থানা পুলিশ কোনো হঠকারিতা বা ভুল পদক্ষেপে সম্ভাবনা যেন বিনষ্ট না হয় : মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ‘ ভূগর্ভস্থ ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষনাগার ‘ প্রদর্শন করলো ইরান ছবির প্রিমিয়ারে হার্ট অ্যাটাক, সংকটাপন্ন বলিউড অভিনেতা টিকু তালসানিয়া বাংলাদেশী পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে কলকাতা জাতীয় নাগরিক কমিটি বলেছে – স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু করার মতো পরিস্থিতি আছে বিএসএফের গুলিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বাংলাদেশী তরুণ আহত সিইপিজেডে দুটি পোশাক কারখানার শ্রমিকদের সংঘর্ষে আহত ১০

২৪ দিন পার হলেও ভারতীয় কোষ্টগার্ড থেকে ফেরানো সম্ভব হয়নি বাংলাদেশের ৭৮ জেলে ও নাবিককে

saamima nasrin
  • Update Time : ০৮:৩০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১৩ Time View

অনলাইন নিউজ ডেস্ক : সমুদ্রসীমার শেষ প্রান্তে মাছ ধরার সময় গত ৯ ডিসেম্বর দুপুরে ৭৮ জেলে-নাবিকসহ দুটি ট্রলার জব্দ করে নিয়ে গিয়েছিল ভারতীয় কোস্টগার্ড। ২৪ দিনেও তাদের দেশে ফেরানো সম্ভব হয়নি। এ নিয়ে জেলে-নাবিকদের স্বজনরা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় আছেন।

তারা কেমন আছেন, তাদের সঙ্গে কী ধরনের আচরণ করা হচ্ছে, কবে নাগাদ দেশে ফিরতে পারবেন—এসব নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন স্বজনরা।‘আমার ছেলে কেমন আছে, সে কখন দেশে ফিরবে এটি জানার জন্য প্রতিদিন ট্রলার মালিকের অফিসে যাচ্ছি। তারা প্রতিদিনই আমাকে ধৈর্য ধরতে বলছেন। তারা বলছেন চেষ্টা করছেন। কিন্তু আর কতদিন ধৈর্য ধরবো। দুশ্চিন্তায় আর ধৈর্য রাখতে পারছি না। ২৪ দিন ধরে ছেলে ভারতীয় কোস্টগার্ডের হাতে আটক। এর মধ্যে একবারও তার সঙ্গে কথা বলতে পারিনি। ছেলেটা কেমন আছে, কবে দেশে ফিরবে; তাও জানি না।’গণমাধ্যমকে এসব কথা বলেছেন চট্টগ্রামের মো. আমির হোসেন।

ভারতীয় কোস্টগার্ডের হাতে আটক বাংলাদেশি ৭৮ জেলে-নাবিকের মধ্যে রয়েছেন তার ছেলে মো. রিয়াজও। তিনি নগরের কর্ণফুলী থানার ইছানগর এলাকায় পরিবার নিয়ে ভাড়া বাসায় বসবাস করেন।৯ ডিসেম্বর দুপুরে বাংলাদেশের সমুদ্রে মাছ ধরার সময় দুটি ট্রলারসহ ৭৮ জন জেলে-নাবিককে ধরে নিয়ে যায় ভারতীয় কোস্টগার্ড। খুলনার হিরণ পয়েন্ট এলাকার অদূরে সমুদ্র থেকে ট্রলারসহ তাদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে মালিকপক্ষ ও নৌপরিবহন অধিদফতর নিশ্চিত করেছিল ঘটনার পরদিন।

আটক দুটি নৌযান হলো এফভি লায়লা-২ ও এফভি মেঘনা-৫। এফভি লায়লা-২ ট্রলারটি এস আর ফিশিং নামের প্রতিষ্ঠানের। আর এফভি মেঘনা-৫ ট্রলারটি সিঅ্যান্ডএফ অ্যাগ্রো লিমিটেডের মালিকানাধীন।

৩রা জানুয়ারি ২০২৫/সুরমা টিভি ২৪/শামীমা

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

About Author Information

২৪ দিন পার হলেও ভারতীয় কোষ্টগার্ড থেকে ফেরানো সম্ভব হয়নি বাংলাদেশের ৭৮ জেলে ও নাবিককে

Update Time : ০৮:৩০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৫

অনলাইন নিউজ ডেস্ক : সমুদ্রসীমার শেষ প্রান্তে মাছ ধরার সময় গত ৯ ডিসেম্বর দুপুরে ৭৮ জেলে-নাবিকসহ দুটি ট্রলার জব্দ করে নিয়ে গিয়েছিল ভারতীয় কোস্টগার্ড। ২৪ দিনেও তাদের দেশে ফেরানো সম্ভব হয়নি। এ নিয়ে জেলে-নাবিকদের স্বজনরা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় আছেন।

তারা কেমন আছেন, তাদের সঙ্গে কী ধরনের আচরণ করা হচ্ছে, কবে নাগাদ দেশে ফিরতে পারবেন—এসব নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন স্বজনরা।‘আমার ছেলে কেমন আছে, সে কখন দেশে ফিরবে এটি জানার জন্য প্রতিদিন ট্রলার মালিকের অফিসে যাচ্ছি। তারা প্রতিদিনই আমাকে ধৈর্য ধরতে বলছেন। তারা বলছেন চেষ্টা করছেন। কিন্তু আর কতদিন ধৈর্য ধরবো। দুশ্চিন্তায় আর ধৈর্য রাখতে পারছি না। ২৪ দিন ধরে ছেলে ভারতীয় কোস্টগার্ডের হাতে আটক। এর মধ্যে একবারও তার সঙ্গে কথা বলতে পারিনি। ছেলেটা কেমন আছে, কবে দেশে ফিরবে; তাও জানি না।’গণমাধ্যমকে এসব কথা বলেছেন চট্টগ্রামের মো. আমির হোসেন।

ভারতীয় কোস্টগার্ডের হাতে আটক বাংলাদেশি ৭৮ জেলে-নাবিকের মধ্যে রয়েছেন তার ছেলে মো. রিয়াজও। তিনি নগরের কর্ণফুলী থানার ইছানগর এলাকায় পরিবার নিয়ে ভাড়া বাসায় বসবাস করেন।৯ ডিসেম্বর দুপুরে বাংলাদেশের সমুদ্রে মাছ ধরার সময় দুটি ট্রলারসহ ৭৮ জন জেলে-নাবিককে ধরে নিয়ে যায় ভারতীয় কোস্টগার্ড। খুলনার হিরণ পয়েন্ট এলাকার অদূরে সমুদ্র থেকে ট্রলারসহ তাদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে মালিকপক্ষ ও নৌপরিবহন অধিদফতর নিশ্চিত করেছিল ঘটনার পরদিন।

আটক দুটি নৌযান হলো এফভি লায়লা-২ ও এফভি মেঘনা-৫। এফভি লায়লা-২ ট্রলারটি এস আর ফিশিং নামের প্রতিষ্ঠানের। আর এফভি মেঘনা-৫ ট্রলারটি সিঅ্যান্ডএফ অ্যাগ্রো লিমিটেডের মালিকানাধীন।

৩রা জানুয়ারি ২০২৫/সুরমা টিভি ২৪/শামীমা