, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নতুন বিতর্কে প্রিন্স হ্যারি

  • SURMA TV 24
  • Update Time : ০১:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫
  • ১৩৮৪ Time View

নতুন বিতর্কে জড়িয়েছেন ব্রিটিশ যুবরাজ প্রিন্স হ্যারি। এবার তার বিরুদ্ধে উঠেছে হেনস্থা ও হয়রানির অভিযোগ। অভিযোগ এনেছেন তারই প্রতিষ্ঠিত দাতব্য সংস্থার প্রধান। তিনি বলছেন, মাসের পর মাস অন্যায়ভাবে তাকে সংগঠন থেকে সরানোর চেষ্টা করেছেন হ্যারি।
যুবরাজ হ্যারি স্ত্রী মেগান মার্কেলকে নিয়ে গত কয়েক বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। পরিবারের সঙ্গে মনোমালিন্যের প্রেক্ষিতে ২০২০ সালে ব্রিটেন ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান তারা। তবে হ্যারির অভিবাসন অবস্থা ও ভিসা নিয়ে একটি মামলা চলছে।

এবার প্রিন্স হ্যারির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন তার দাতব্য সংস্থা সেন্তেবালে’র চেয়ারপারসন ড. সোফি চানদাউকা। স্কাই নিউজকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, হ্যারি তার মতামত উপেক্ষা করে একতরফাভাবে বোর্ড সদস্য নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেন। একই সঙ্গে তাকে সরিয়ে দেয়ার জন্য মাসের পর মাস হয়রানি করেন।
তিনি বলেন, সংগঠনের দায়িত্বশীলদের না জানিয়েই একতরফাভাবে সংবাদমাধ্যমে খবর ছড়িয়ে দেন হ্যারি। এতে শুধু তিনি নন, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন সেন্তেবালে-এর ৫৪০ জন কর্মী ও তাদের পরিবার।

এই ঘটনাকে চানদাউকা ‘বিস্তৃত মাত্রার হয়রানি’ বলে দাবি করেছেন। তার ভাষ্যে, ‘আমি যখন হ্যারির বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিলাম, তখন তিনিই তদন্ত প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করেন। শেষমেশ তদন্তকারীই জানিয়ে দেন, বোর্ড আমাকে সরিয়ে দিচ্ছে। এটি একটি পূর্বপরিকল্পিত।’

এমনকি ‘সাসেক্স মেশিনারি’ ব্যবহার করে সংবাদের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার অভিযোগও তুলেছেন চানদাউকা। হ্যারির বিরুদ্ধে আনা এসব অভিযোগের বিষয়ে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি ব্রিটিশ রাজপরিবার বা হ্যারির মুখপাত্র।

নতুন বিতর্কে প্রিন্স হ্যারি

Update Time : ০১:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫

নতুন বিতর্কে জড়িয়েছেন ব্রিটিশ যুবরাজ প্রিন্স হ্যারি। এবার তার বিরুদ্ধে উঠেছে হেনস্থা ও হয়রানির অভিযোগ। অভিযোগ এনেছেন তারই প্রতিষ্ঠিত দাতব্য সংস্থার প্রধান। তিনি বলছেন, মাসের পর মাস অন্যায়ভাবে তাকে সংগঠন থেকে সরানোর চেষ্টা করেছেন হ্যারি।
যুবরাজ হ্যারি স্ত্রী মেগান মার্কেলকে নিয়ে গত কয়েক বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। পরিবারের সঙ্গে মনোমালিন্যের প্রেক্ষিতে ২০২০ সালে ব্রিটেন ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান তারা। তবে হ্যারির অভিবাসন অবস্থা ও ভিসা নিয়ে একটি মামলা চলছে।

এবার প্রিন্স হ্যারির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন তার দাতব্য সংস্থা সেন্তেবালে’র চেয়ারপারসন ড. সোফি চানদাউকা। স্কাই নিউজকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, হ্যারি তার মতামত উপেক্ষা করে একতরফাভাবে বোর্ড সদস্য নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেন। একই সঙ্গে তাকে সরিয়ে দেয়ার জন্য মাসের পর মাস হয়রানি করেন।
তিনি বলেন, সংগঠনের দায়িত্বশীলদের না জানিয়েই একতরফাভাবে সংবাদমাধ্যমে খবর ছড়িয়ে দেন হ্যারি। এতে শুধু তিনি নন, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন সেন্তেবালে-এর ৫৪০ জন কর্মী ও তাদের পরিবার।

এই ঘটনাকে চানদাউকা ‘বিস্তৃত মাত্রার হয়রানি’ বলে দাবি করেছেন। তার ভাষ্যে, ‘আমি যখন হ্যারির বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিলাম, তখন তিনিই তদন্ত প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করেন। শেষমেশ তদন্তকারীই জানিয়ে দেন, বোর্ড আমাকে সরিয়ে দিচ্ছে। এটি একটি পূর্বপরিকল্পিত।’

এমনকি ‘সাসেক্স মেশিনারি’ ব্যবহার করে সংবাদের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার অভিযোগও তুলেছেন চানদাউকা। হ্যারির বিরুদ্ধে আনা এসব অভিযোগের বিষয়ে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি ব্রিটিশ রাজপরিবার বা হ্যারির মুখপাত্র।